নিজস্ব প্রতিবেদক, ডেইলি জেলা পোষ্ট
কিশোরগঞ্জ তাড়াইল উপজেলা সিলেটের উজানিয়া বন্যা ধেয়ে চোখের পলকে নিমিশেই তাড়াইলের ভিবিন্ন জনপথ, বসতভিটা তিন দিনেই ভয়াবহ বন্যার রূপ নিয়েছে, সেই সাথে মৎস্য খামারীদের লক্ষ লক্ষ টাকার মাছ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
জানতে চাইলে তাড়াইল উপজেলা মৎস্য অফিসার অমিত পন্ডিত বলেন ‘আমরা ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্যজীবী ও চাষিদের প্রাথমিক তালিকা তৈরি করেছি। কোনো ভুল যাতে না হয়, সে জন্য আবার তা খতিয়ে দেখছি। এই চাষিদের সহায়তা দিতে বেশ কয়েকটি উন্নয়ন সংস্থার সঙ্গে আমাদের কথাও হয়েছে। আশা করি, তাদের কাছ থেকে আমরা সহায়তা নিয়ে মৎস্যচাষিদের পুনর্বাসন শিগগিরই শুরু করা হবে।জানতে চাইলে অমিত পন্ডিত ডেইলী জেলা পোষ্টকে আরো জানান, আমরা ইতিমধ্যেই তাড়াইল উপজেলা ২৬ টির মতো ফিশারী পুকুর তালিকা করতে পেরেছি ধাপে ধাপে তালিকা হচ্ছে খোঁজ নিচ্ছি, সরকারি তহবিল থেকে সহায়তা দেওয়া হয়।
প্রতিবছর উন্মুক্ত জলাশয়ে মাছের পোনা ছাড়ার জন্য একটি বরাদ্দ থাকে। এখন ধারনা করা হচ্ছে এই বন্যায় ঐ বরাদ্দ ও সরকার থেকে আরও কিছু অর্থ দিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগীতা করবেন।
Leave a Reply