প্রবন্ধ
এস.এম মুকরামিন খান
শতভাগ সত্য কথা বলা বা- লিখার নাম তেলামী নয়, একটি বিপক্ষ শ্রেণীর মানুষ গালগপ্প করে এটাকে তেলামী বা- তেলমর্দন বলে প্রচার করে।কারন পক্ষে লিখা হলোনা কেন ?
সত্য কর্মকাণ্ডের উপর ভিত্তি করে কিছু লিখলে বা- বল্লে এটাকে তেলামি বলেনা।
বরং অসত্যকে সত্য বানিয়ে লিখলে বা- বললে এটাকে দাসত্ব বলে অথবা গোলাম বলা যেতে পারে ?
যেসব প্রকৃতির মানুষ অন্যের নিন্দা মিথ্যাচারে মূল্যবান সময় পার করে, পথে-ঘাটে থাকা নেড়িকুত্তা কে বশে এনে লেলিয়ে দেয় পরের নিন্দা করার জন্য। ইতিহাস ঘাটলে জানা যাবে
এক সময় আপনার পাশে এসে লেজ নাড়িয়েছে।
আজ শিক্ষিত সমাজের জ্ঞান সম্পন্ন মানুষগণের চোখ কান খোলা বুঝতে বিন্দুমাত্র বাকি নেই কারা নিন্দাকারী কারা মোনাফেক কারা অত্যাচারী কারা বিভাজন সৃষ্টি কারি, তাদের হালহাকিকত সত্য সন্ধানি পথের অনুসন্ধানকারীরা ভালো করে জানেন এবং তাদেরকে কোরআন এর ভাষায় জালেম বা অত্যাচারী বলা হয়। পৃথিবীতে অত্যাচারীর সংখ্যা যত বেশিই হোক না কেন, কেউ নিজেকে কখনো অত্যাচারী বলে স্বীকার করে না।
উল্টো দেখা যায়, অত্যাচারী নিজেকে মহামানব বলে দাবী করছে। সাধারণত অত্যাচারী ব্যক্তি ক্ষমতাবান হয়ে থাকে, বিধায় তাকে কেউ অত্যাচারী বলার দুঃসাহস করে না।
এ কারণে অত্যাচার কী-তা যেমন বোঝা মুশকিল; তেমনি অত্যাচারীকে চেনাও কঠিন বিষয়। তবে আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমের বিভিন্ন জায়গায় অত্যাচারীর বিভিন্ন রূপ প্রকাশ করে বিশ্ববাসীর সামনে অত্যাচারী লোকদের মুখোশ খুলে দিয়েছেন।
প্রকাশ করে দিয়েছেন অত্যাচারীর পরিচয়। কোরআনে কারিমের ভাষায় অত্যাচারী বলা হয়েছে।
পর সমালোচনাকারী পরনিন্দাকারীদের সাথে কখনো সম্পর্ক করতে নেই কারণ স্বার্থের ব্যাঘাত ঘটলে তারা আপনার নিন্দা বলতে শুরু করবে , আসলে মানুষ অদ্ভুত নয়,অদ্ভুত তার চরিত্র ।
Leave a Reply